তোমার জন্যে
সায়েজ বদরুল
তোমার সাথে হাটতে পারি
সাগর নদীর জলে,
হাজার মাইলের দূরত্বকে
হাতের কাছে মেলে।
তোমার চুলের ফাঁকে ফাঁকে
ভালোবাসার বাস,
চোখের আড়াল হলেই তুমি
সকল সর্বনাশ।
তোমার ভালোবাসার কাছে
হেরে গেলেও জেতা,
জানি তুমি আমারি শুধু
আছো যেমন যেথা।
তুমি আমার সুখ দুঃখ
তুমিই রাজকন্যে,
উড়তে পারে জীবন পাখি
শুধুই তোমার জন্যে।
করোনার কারনে
সায়েজ বদরুল
আঙুল ফুলে কলাগাছ
করোনার কারনে,
কেউ কাদে, কেউ ফাঁদে
কেউ বা দিনগুনে।
মাস্ক সাবান সেনিটাইজার পিপিওয়ালার পুয়াবারো,
লকডাউনের নিউ মডেল
প্রাইভেট গাড়ীই এখন হিরো।
সকল ব্যবসায় করোনাছোঁয়া
পাওনাদারের বিপদ বেশ,
সব দেনাদার একটা কথা বলে করোনা হোক শেষ।
আড়ৎদার, বিপনি বিতান শতগুণে বাড়ায় রেট,
আকাশচুম্বী দাম হাকিয়ে
চুষে নিচ্ছে সব পকেট।
চাকরি জীবির সুবর্ণ দিন
কাটছে ভালোই বেতন ঠিক,
বাড়তি বোনাস করোনাসেবা
বাড়ছে অনুদানের হিড়িক।
দেশি বিদেশী সহায়তায়
চৌদ্দ গোষ্ঠীর আখের শেষ,
ঘরে বাইরে জাকজমকের
আয়োজনটা হচ্ছে বেশ।
ভুড়িওয়ালারও বিপদ আছে
নেই যে আর উপরির দিন,
আইনজীবীদের বিপদ ভারী
অচল জীবন রোজিহীন।
সাত সমুদ্র ভালোবাসা
সায়েজ বদরুল
১.
সাজাতে রাঙাতে সে ই পারে গো হৃদয় ভরা যার সুন্দরে,
ইচ্ছে হলেই ডুব দিতে পারে
সুখের সকল বন্দরে।
২.
পৃথিবীর বুকে যত মানুষ
সবাই এমন হয়,
ভাঙা নদী ভাঙা হৃদয়
কাছাকাছি শুধু রয়।
৩.
ইতারে বেতারে সময় দিতেও কেনো এতো কার্পন্য?
এতো ভালোবাসা অনুভূতি জমা
করলাম কার জন্য?
৪.
“মনের চোখে দেখে নিও
আমার হৃদয়খানি,
নিযুত কোটি দূরে হলেও
কাছেই আছো জানি”।
৫.
আকাশজুড়ে বানিয়ে দিলাম
ভালোবাসার খামার,
তোমার বুকের মধ্যিখানে
বসত আছে আমার।
৬.
তোমার প্রাণের উষ্ণ ছোঁয়ায়
মনের মাধুরী নিয়ে,
নিত্য সাজাই প্রেমের জমিন
বুকের কষ্ট দিয়ে।
৭.
হারিয়েছি ক্ষণজন্মা
আত্মার আত্মীয়,
ভালো থেকো অপারেতে
ভালোবাসা নিও।
এমন যদি হতো
সায়েজ বদরুল
এমন যদি হতো
প্রতিদিনের মতো,
গুছিয়ে দিতাম
সবি তোমার
কাজকর্ম যতো।
চেয়ার টেবিল
কলম কাগজ
ল্যাপটপ প্রিন্টার,
প্যানড্রাইভে যত্নে রাখা
তথ্য ভালোবাসার।
এমন যদি হতো
সহকারীর মতো,
চাকরি হতো তোমার কাছে
গুরু-শিষ্য যতো।
তোমার পাশে
সারাবেলা
সকল কাজের সাথী,
হৃদয় আসন জুড়েই যেনো
করছি মাতামাতি।
বিহানবেলা শুরু করে
তোমায় বুকে ধরে,
নিঃশ্বাস গুলো থাকতো
যেনো ভালোবাসায় ভরে।
মা
সায়েজ বদরুল
মা আমার কোথায় আছো
কোন মমতা মেখে?
আছো তুমি কেমন করে
আমায় দূরে রেখে।
রোজ বিহানে তোমার কথা
যখন মনে পড়ে,
তোমার ছোট্ট খোকা সোনা
হৃদ অনলে পুড়ে।
তোমার প্রিয় আঁচল আমায় নিত্য ডেকে যায়,
ওদিক সেদিক খুঁজি তোমায়
মনটা যে হারায়।
তোমার খোকা তোমায় ছাড়া
বড়োই অসহায়,
আছি মাগো তোমার বুকে
গভীর মমতায়।
মানবতার ডাক
সায়েজ বদরুল
কাড়ছে জীবন অনুজীবে
ডাকছো তুমি, আসতে কাছে
দৃষ্টি অবিচল,
তোমার জন্য হৃদয় পুড়ে
কান্না ভারী আকাশ জুড়ে
দেখো মৃত্যুর ঢল।
জনারন্য হাসপাতালে
মরছে মানুষ ধুঁকে ধুঁকে
কোথায় পাবো ঠাঁই?
বন্ধ হচ্ছে হৃদযন্ত্র
আশে পাশে একটি ফোটা
অক্সিজেন ও নাই।
তোমার বুকের বাম পাশে যে
আয়ূসম বিরাজ করে
কোমল হৃদয় পাখি,
ওখান থেকে দাওতো কিছু
ভালোবাসায় রাঙিয়ে রাখা
নিঃশ্বাস নিয়ে দেখি।
দিলাম তোমায় উজাড় করে
আমার মাঝে যাকিছু আছে
তবু তুমি বাঁচো,
নাইবা পারি বাচতে যদি
সুখের মৃত্যু নিতে পারি
জানবো তুমি আছো।
প্রিয়তমা বলছি তোমায়
আজকে আমরা খুব অসহায়
চলো চেষ্টা করি,
আর্ত মানবতার ডাকে
সবকিছুকে তুচ্ছ করে
বাঁচাই জীবনতরী।
বাংলাদেশ,
আমার বাংলাদেশ
….……………………
সায়েজ বদরুল
সোনা শস্য সবুজে ভরা
প্রানের প্রিয় দেশ,
বাংলাদেশ,
আমার বাংলাদেশ।
ছয় ঋতুতে ছয় রুপেতে
অনন্য আবেশ,
বাংলাদেশ,
আমার বাংলাদেশ।
বর্ষার জলে মাঘের শীতে
শান্তি ছোঁয়ায় বেশ,
বাংলাদেশ,
আমার বাংলাদেশ।
বিশ্ব সেরা বাংলা আমার
সুখের নেই যে শেষ,
বাংলাদেশ,
আমার বাংলাদেশ।
(ভারতের প্রখ্যাত শিল্পী প্রদীপ্তা নন্দী এই লেখাটিতে সুরারোপ করে কন্ঠে ধারন করেছেন।)
সোনার খোকা
সায়েজ বদরুল
এই সে মাঠি এই সে আকাশ
এই সেই প্রিয় ঘর,
এই খানেই জন্মেছিলো
সোনার মুজিবুর।
টুঙ্গিপাড়ার খোকা যখন
বঙ্গবন্ধু হলো,
সোনার বাংলার ঘোষণাটা
বজ্র কন্ঠে এলো।
খোকার ভাষন এক জাতিকে
যুদ্ধের যোগায় শক্তি,
শ’বছরের সেরা মানুষ
মুজিব মানেই ভক্তি।
তুমি আছো বলে
সায়েজ বদরুল
একনদীতে না হয় যদি
দেবো সাতটি নদী,
তবুও আমার ভালোবাসায়
মনটা ভরে যদি।
তোমার জন্য আনবো নেয়ে
এক সাগরের ঢেউ,
এমন করে জীবন ঝুকি
আর নেবেনা কেউ।
দিনে রাত চব্বিশ ঘণ্টা
সাঁতরে দেবো পাড়ি,
সাথে তুমি আছো বলেই
সব করতে পারি।
মায়াজাল
গানের কথাঃ সায়েজ বদরুল
খুঁজি বন্ধু প্রতিদিন
দেখা নাহি পাই,
আছো তুমি অন্তরেতে
তোমার গানই গাই।
হৃদয় জুড়ে ভালোবাসা
চাষ করেছি তোমার,
দিনে রাতে বসত গড়ি
কষ্ট বেড়ে পাহাড়।
চাওয়া পাওয়া গোলাপ শিশির
প্রেমের কাঙাল,
আসবো ফিরে তোমারি কাছে
ছাড়বে মায়াজাল।
শীতের ছড়া
সায়েজ বদরুল
ষড়ঋতুর জমিন জুড়ে
শীত গড়েছে বাস,
কারো সুখ কারো আবার
হচ্ছে সর্বনাশ।
করোনার ভয়াল থাবা
বাড়ছে বুঝি আরো,
শীতের ভয়েই চিত্ত যেনো
কাঁপছে তরো তরো।
আছো যারা অট্টালিকায়
হিটার-ব্রাউজার নিয়ে,
এসো দেখি কেমন আছে
পড়শী বাড়ী গিয়ে।
নিজের সুখে সুখ ভেবোনা
মানুষ যদি হও,
সবার মাঝে সুখ ছড়িয়ে
সুখ ফিরিয়ে লও।
তুমি জাগলেই পৃথিবী জাগে
সায়েজ বদরুল
প্রচন্ড ক্লান্তিতে আমার বুকের ভেতর মুখ লুকিয়ে তুমি যখন ঘুমিয়ে পড়ো
তাবৎ পৃথিবীর সব ভালোবাসা ভর করে তোমাকে,
আদরে আপ্যায়নে ভরপুর হয়ে তুমি যখোন হেসে ওঠো স্বপ্নের ভেতরে,
তুমি ষখন বকো ভালোবাসার প্রলাপ,
অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে থাকে পৃথিবী
তোমার হৃদয়ের পানে।
আমার হাত, আমার ঠোঁট আমার জিহ্বা-থুতনি তোমাতে হারাতে চায়..
অনুমোদনহীন ভালোবাসা তোমাকে মানায় না, প্রেমের নীতিতে নেই,
তাই ফিরিয়ে দিই আমি সবাই কে।
তুমি জেগে উঠলেই
জেগে ওঠে পৃথিবী, জেগে ওঠে রোদেলা, মেঘলা আকাশ আর
জেগে থাকা করুন ক্লিষ্ট আমার এক জোড়া কৃষ্ণ চূড়া চোখ।
ব্রাহ্মণবাড়ীয়াঃ
০২.০১.২০২১
দুই বাংলা
সায়েজ বদরুল
এপার ওপার নাই ভেদাভেদ
নেই তো কোনো মানা,
তাইতো তোমায় ভালোবেসে
দিলেম হৃদয় খানা।
যতোই বলো তারকাঁটা আর
আইন কানুনের বালাই,
কাব্য গানের কথা শুনে
করছে পালাই পালাই।
বাঙলা-ভারত পাশাপাশি
একই সূত্রে বাস,
করছি চর্চা সংস্কৃতি আর
ভালোবাসার চাষ।
নারী
সায়েজ বদরুল
আমি নারী আমি নারী
আমি নারী মা বলছি,
সন্তান মোর ভালোবাসার,
আমি নারী বোন বলছি,
ভাই যে বড় মায়া মমতার।
আমি নারী আমি নারী তোমার কন্যা,
তুমি যে বাবা আমার,
আমি নারী ভালোবাসা দিয়ে
ঘিরে রাখি এই সংসার।
তবু কেনো এতো নির্যাতন
কেনো হয় এতো অবিচার?
দাড়াই এক কাতারে
হিংস্রতা যে শুধুই ঘৃণার।
আমি নারী…..
সন্তান মোর ভালোবাসার।
(এই গানটি সুর-কন্ঠে ধারন করেছেন বিশিষ্ট সংগীত শিল্পী লাভলী দেব।)
শুধু আমিই থাকবো না
সায়েজ বদরুল
সবকিছু ঠিকটাক পরিপাটি,
পার্কিং-এ দাড়ানো গাড়ী
দরোজার পাপোশ,
বসার চেয়ার টেবিল
পৃথক পানির মগ
সবগুলো মোবাইল
কী অসম্ভব অবসর সময় কাটাবে
স্থবির ডিসপ্লে
চিৎ হয়ে শুয়ে থাকা রিমুট
কম্পিউটার ল্যাপটপ ডেকস্টপ স্পীকার এয়ারফোন
লাল নীল মাইক্রোফোন
সবগুলো সুইচ অকেজো
স্টীমইয়ার্ড, সার্চ ইঞ্জিন
সব সচল আছে
অপারেটরহীন।
সুখী সানী চাঁদনী পিংকি
ত্রিমা এবঙ সাইফান
মা বাবা ভাই বোন
সাজানো সংসার
এবং তুমি….
নিশ্চুপ হয়ে আছো আল্লাহপাকের খেলায়।
সকল ঝগড়াঝাটি
মান অভিমান
ভুল বুঝাবুঝি
দেনা পাওনা দুনিয়ায়
সব রয়ে গেলো…
শুধু আমিই নেই।
২১.০৮.২০২০
মুজিব তোমার জন্য
কথাঃ সায়েজ বদরুল
ভোরের আকাশ ডুকরে কাঁদে
মুজিব তোমার জন্য,
জাতির পিতায় হত্যা করে
কোন হায়না কোন বন্য?
ভোরের আকাশ ডুকরে কাঁদে…..
এক নিমিষেই নিভায় প্রদীপ
ঘৃন্য হোলিখেলায়,
এতিম হলো একটি জাতি
বিশ্ব বিবেক তাড়ায়!
মাথা উঁচু বীরের জাতি
যাকবে যে অনন্য,
ভোরের আকাশ ডুকরে কাঁদে…..
মুজিব তোমার সোনার বাঙলা
সোনার ফসল ভরা,
কষ্টে আছি, বিবেক পোড়ায়
তোমার স্পর্শ ছাড়া।
সবকিছুতেই তোমার স্মৃতি
হয় অগ্রগন্য
ভোরের আকাশ ডুকরে কাঁদে……
(গানটি সুর-কন্ঠে ধারন করেছেন বিশিষ্ট সংগীত শিল্পী গায়ত্রী আচার্য্য)
কাছে থাকা
সায়েজ বদরুল
চোখের সাথে চোখের কি হয় দেখা?
তবু ও তো জনম জনম ওরা প্রানের সখা।
যোজন যোজন ফারাক তবু মায়া,
দুই ভূবনেই আছে যুগল ছায়া।
তাইতো বলি ভালোবাসার সুরে,
কাছেই আছি পড়শী বাড়ীর দূরে।
তফাৎ
সায়েজ বদরুল
কষ্ট পাহাড় বুকের উপর
হৃদয় জুড়ে আগুন,
কারো চিতায় ভস্ম দেহ
কেউ বা খুঁজে ফাগুন।
তুমি আমি দুই পাড়েতে
মধ্যিখানে সুখ,
কোথায় রাখি ভালোবাসা
কোথায় লুকাই মুখ?
আন্ধার ধান্ধা
সায়েজ বদরুল
বিশ্বজুড়ে বাঁচার লড়াই
করোনার ছোবলে,
মরছে মানুষ শতশত
চোরেরা যে কী বলে!
দেশটা ভরা উপদেষ্টায়,
মিথ্যাচার আর গোজবে,
তাইতো এদের জীবন ভরা
আল্লাহপাকের গজবে।
মানবতার নামটি মুখে
ভেখ ধরেছে শকুনে,
এই বিপদে ব্যবসায়ী আর
চোর চোট্টারা দিনগুনে।
চিকিৎসাহীন বিশ্ববাসী
হারাচ্ছে নিঃশ্বাস,
ওষুধ পথ্য কি আর নেবো
কি আছে বিশ্বাস?
কোটি টাকার খাবার বিলে
বাশ বালিশের রেকর্ড শেষ,
এই বুঝি সোনার বাঙলা
বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ?
কঠিন সাজা তাদের জন্য মালখানা আর জেলখানায়,
বাসি পঁচা খাবার দিয়ে
যে কামলারা মাল বানায়।
ভাইরাসের ওই ভয়াল থাবা
বিশ্বে দিছে হানা,
নেইকো এখন হানাহানি
বাইরে যেতেই মানা।
মক্কা শরীফ এমনতরো
হয়নি জনশূন্য,
মসজিদ মন্দির গীর্জা বন্ধ
বন্ধ কি পাপ পূন্য?
তবু মানুষ থামাচ্ছে কি
দুনম্বরী ধান্ধা?
মৃত্যুর মিছিল দেখছে না যে
কতো বড় আন্ধা।
দূরত্ব
………………………
সায়েজ বদরুল
একদিন এই মাঠে সবুজ ফসল ফলাতো কিষান,
আমাদের আঙ্গিনায় ফুটতো গোলাপ সুনিপুণ টবে,
ছেড়ে দিতো সুখতারা শব্দহীন তারার আকাশ,
হৃদয়ের গভীরতায় ঘুমুতো পূন্য প্রেমের বীজ।
একদিন আমাদের সবকিছু ছিলো…..
প্রেম-ভালোবাসা
জমিজমা-চাষাবাদ
ভিটেমাটি-ঘর
উনুনে আগুন
বকুল বাগান
পদ্ম চামেলী, জুই চাপা ফুল।
বুকে নিতে কারফিউ ছিলোনা তখন, যৌবন এলেই আমরা জ্বেলেছি আগুন, নতুন সুখের আশায় ভুলে গেছি,
আছে ভয় যুদ্ধ, বিভীষিকা মৃত্যুর।
একদিন আমাদের আশ্রয় ছিলো
মাটির শরীর, বাতাবী লেবুর ঘ্রান, ফুলের কলিতে,
উড়ে আসা প্রজাপতিদের কাছে, নোরম ঘাস আর সবুজের বুকে অন্ধকার ভালোবেসে,
একদিন দুজন মিলে একজন হয়েছিলাম।
সবকিছু আজ বুকে আলপিনে গাথা স্মৃতির মিনার,
কার করতলে কে কাটায় রাত আমরা জানিনা।
প্রেমের অভাবে আজ সবুজ শহরে আঁধার,
অনাবাদী মাঠজুড়ে কান্নার কলরোল,
তোমার অভাবেই যেনো সুখের বাসর ভাঙছে নিয়ত।
আজ আর কোনো ঘরে তোমাকে দেখিনা,
যতোই ধরতে চাই, ততোই দূরত্ব বাড়ে তোমার আমার।
৩৫৭,সূর্যসেন হল
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়,
জুন/১৯৮৪ ইং।